বিসিবি একাডেমি মাঠের ঠিক মাঝখানের উইকেটের টানানো নেটের বাইরে দাঁড়িয়ে আলাপ করছিলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা ও কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। ওই নেটে তখন ব্যাটিং করছিলেন আবু হায়দার রনি। বাববার বল তুলে মারছিলেন রনি। তার ব্যাট থেকে আসা তীব্র গতির বল এড়াতে মাঝে মাঝেই ‘ওয়াচ, ওয়াচ’ বলে চিৎকার করতে হচ্ছিল নেট বোলারদের।
রনির বেপরোয়া ব্যাট চালানোকে অধিনায়ক-কোচের দৃষ্টি আর্কষণের চেষ্টা বললেও ভুল হবে না। তবে বিপিএলে রনি দেখিয়েছিলেন, মারকুটে ব্যাটিংটা তিনি পারেন। যদিও বিপিএলে তিনি নজর কেড়েছেন দুরন্ত বাঁহাতি পেস বোলিং দিয়ে। আর তাতেই জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য বাংলাদেশ টি-২০ দলে ঠাঁই পেয়েছেন এ তরুণ পেসার। দলে সুযোগ পেয়ে যারপরনাই খুশি রনি।
বুধবার অনুশীলন শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “খুব ভালো লাগছিল তখন। ছোট থেকে স্বপ্ন ছিল জাতীয় দলে খেলবো। প্রথমবারের মতো আমি ১৪ জনের মাঝে আছি। খুব ভালো লাগছিল, যখন শুনলাম। আপনাদের মাধ্যমেই কারো একজনের কাছে শুনেছি। বাসা থেকেও সবাই সাথে সাথে ফোন দিছে। অভিনন্দন জানিয়েছে। এখন পর্যন্ত খুব ভালো লাগতেছে।”
লক্ষ্যভেদী ইয়র্ককার, গতি-সুইংয়ের মিশেল, কাটার, স্লোয়ারের ধাঁধাঁ সবই বিপিএলে দেখা গেছে রনি বোলিংয়ে। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে রংপুরের লেন্ডল সিমন্সকে তার বোল্ড করার দৃশ্যটি তো বিপিএলের জন্য ট্রেডমার্ক ছবি হয়ে গেছে। ১৯ বছর বয়সী এ পেসারের দৃষ্টিতে তার বোলিংয়ের শক্তিশালী দিক হচ্ছে, “আমার বোলিংয়ের শক্তিশালী দিক হচ্ছে ধারাবাহিকভাবে একটা জায়গায় বল করতে পারি। পেসটা হয়তো এখন এত বেশি নাই। কিন্তু আমি পেস নিয়ে এত চিন্তা করি না। টি-২০ ক্রিকেটে পেসটাই বড় কিছু না। আমার কিছু বৈচিত্র্য আছে আল্লাহর রহমতে, এগুলোর উপরই কাজ করার চেষ্টা করছি। ইনশাল্লাহ ভবিষ্যতে এগুলো আর উন্নতি করার চেষ্টা করবো।”
একাদশে সুযোগ পেলে সেরাটা দেয়ার চেষ্টা করবেন নেত্রকোনার ছেলে রনি। জিম্বাবুয়ে সিরিজটা আরও বড় সুযোগের দুয়ার খুলে দিতে পারে এই দলে থাকা ক্রিকেটারদের জন্য। সামনেই আছে এশিয়া কাপ, বিশ্বকাপ। সেটা জানা আছে বাঁহাতি এ পেসারের। বিশ্বকাপ ভাবনা নিয়ে তিনি বলেন, “এটা আমার মাথায় আছে যে, এখানে যারা ভালো করবে তাদেরকে নিয়ে হয়তো এশিয়া কাপ, বিশ্বকাপ হবে। আমার চেষ্টা একটাই থাকবে যে, বিপিএলটা আল্লাহর রহমতে ভালো হইছে, চেষ্টা করবো যে পারফরম্যান্স ধরে রাখতে। যদি সুযোগ পাই নিজের দেশের হয়ে ভালো করার জন্য। মূল টার্গেট থাকবে যে, জাতীয় দলে যখন একবার সুযোগ পাইছি, যদি খেলি তাহলে নিজের জায়গাটা শক্ত করার জন্য।”
বুধবারই অনুশীলনে যোগ দিয়েছেন হাথুরুসিংহে। সকালে ক্রিকেটারদের সঙ্গে টিম মিটিং করেছেন। অভিনন্দন জানিয়েছেন রনিকেও। বিপিএলের বোলিংটাই ধরে রাখার পরামর্শও নাকি দিয়েছেন হাথুরুসিংহে। দেশে মাশরাফিই পেসার রনির আদর্শ। আর দেশের বাইরে অস্ট্রেলিয়ার মিচেল জনসন ও পাকিস্তানের আমিরকেই আদর্শ মানে তিনি
লক্ষ্যভেদী ইয়র্ককার, গতি-সুইংয়ের মিশেল, কাটার, স্লোয়ারের ধাঁধাঁ সবই বিপিএলে দেখা গেছে রনি বোলিংয়ে। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে রংপুরের লেন্ডল সিমন্সকে তার বোল্ড করার দৃশ্যটি তো বিপিএলের জন্য ট্রেডমার্ক ছবি হয়ে গেছে। ১৯ বছর বয়সী এ পেসারের দৃষ্টিতে তার বোলিংয়ের শক্তিশালী দিক হচ্ছে, “আমার বোলিংয়ের শক্তিশালী দিক হচ্ছে ধারাবাহিকভাবে একটা জায়গায় বল করতে পারি। পেসটা হয়তো এখন এত বেশি নাই। কিন্তু আমি পেস নিয়ে এত চিন্তা করি না। টি-২০ ক্রিকেটে পেসটাই বড় কিছু না। আমার কিছু বৈচিত্র্য আছে আল্লাহর রহমতে, এগুলোর উপরই কাজ করার চেষ্টা করছি। ইনশাল্লাহ ভবিষ্যতে এগুলো আর উন্নতি করার চেষ্টা করবো।”
একাদশে সুযোগ পেলে সেরাটা দেয়ার চেষ্টা করবেন নেত্রকোনার ছেলে রনি। জিম্বাবুয়ে সিরিজটা আরও বড় সুযোগের দুয়ার খুলে দিতে পারে এই দলে থাকা ক্রিকেটারদের জন্য। সামনেই আছে এশিয়া কাপ, বিশ্বকাপ। সেটা জানা আছে বাঁহাতি এ পেসারের। বিশ্বকাপ ভাবনা নিয়ে তিনি বলেন, “এটা আমার মাথায় আছে যে, এখানে যারা ভালো করবে তাদেরকে নিয়ে হয়তো এশিয়া কাপ, বিশ্বকাপ হবে। আমার চেষ্টা একটাই থাকবে যে, বিপিএলটা আল্লাহর রহমতে ভালো হইছে, চেষ্টা করবো যে পারফরম্যান্স ধরে রাখতে। যদি সুযোগ পাই নিজের দেশের হয়ে ভালো করার জন্য। মূল টার্গেট থাকবে যে, জাতীয় দলে যখন একবার সুযোগ পাইছি, যদি খেলি তাহলে নিজের জায়গাটা শক্ত করার জন্য।”
বুধবারই অনুশীলনে যোগ দিয়েছেন হাথুরুসিংহে। সকালে ক্রিকেটারদের সঙ্গে টিম মিটিং করেছেন। অভিনন্দন জানিয়েছেন রনিকেও। বিপিএলের বোলিংটাই ধরে রাখার পরামর্শও নাকি দিয়েছেন হাথুরুসিংহে। দেশে মাশরাফিই পেসার রনির আদর্শ। আর দেশের বাইরে অস্ট্রেলিয়ার মিচেল জনসন ও পাকিস্তানের আমিরকেই আদর্শ মানে তিনি
0 comments:
Post a Comment